ইংরেজী SAPAN শব্দের প্রত্যেকটা অক্ষর আলাদা করলে- Social Advancement And Peace Arrangement For New- Genaration- নতুন প্রজন্মের সামাজিক উন্নয়ন ও শান্তির আয়োজন।
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা, শেখ হাসিনার ডিজিটাল গড়তে এমন দেশ, শিখতে হবে টেকনিলক্যাল। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে স্বনির্ভর দেশ, উন্নত জাতি ও ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপে গঠনের জন্য নতুন প্রজম্নকে যুগোপযোগী, বিজ্ঞান ভিত্তিক, কর্মমূখী শিক্ষায় শিক্ষিত করে দক্ষ ও যোগ্য মানব সম্পদে পরিনত করা । বঙ্গবন্ধুর নিজ জেলা গোপালগঞ্জে এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান ছিলনা। বিধায় সাপানের সপ্নদ্রষ্টা অধ্যাপক আনছার উদ্দীন আনিচ ২০০৪ সালে গোপালগঞ্জের সর্বপ্রথম ও একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসাবে ‘‘সাপান টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজ’’ নামে এ প্রতিষ্ঠানটি করার উদ্যোগ নিয়ে ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করার ব্যবস্থা করেন।
ক্রঃনং | নাম | পদবী |
০১ | অধ্যাপক আনছার উদ্দীন মোঃ আনিছ | সভাপতি |
০২ | কে.এম জাকির হোসেন | সদস্য |
০৩ | মোঃ সাহিদুর রহমান (টুটুল) | সদস্য |
০৪ | মোঃ মাসুদুর রহমান | সদস্য |
০৫ | রফিকুল ইসলাম | সদস্য |
০৬ | মোসাঃ নিলুফার ইয়াছমিন | সদস্য |
০৭ | মোঃ শফিকুল ইসলাম সাগর | সদস্য |
০৮ | হাওয়া খানম | সদস্য |
০৯ | মোহাম্মদ লোকমান হোসেন | সদস্য সচিব |
সমাপনী
বছর | ছাত্র-ছাত্রীর পাশের সংখ্যা |
২০০৭ | ১৮ জন |
২০০৮ | ৩০ জন |
২০০৯ | ৩০ জন |
২০১০ | ৪০ জন |
২০১১ | ৪৯ জন |
পাবলিক
বছর | ছাত্র-ছাত্রীর পাশের শতকরা হার |
২০০৭ | ৭২% |
২০০৮ | ৮৮% |
২০০৯ | ৯৫% |
২০১০ | ৮৯% |
২০১১ | ৯৬% |
শিক্ষাবৃত্তির আওতায় সকলে বৃত্তি পাচ্ছে।
এই কারিগরি কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা বৃহত্তর ফরিদপুরের তিন জেলায় জাতীয় পরিচয় পত্রের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কাজ করে জাতীয় দায়িত্ব পালন করেছে, এবং আমাদের কলেজ থেকে কর্মমুখী শিক্ষা গ্রহন করে ছাত্র-ছাত্রীরা কর্মে নিযোজিত হচ্ছে। এছাড়া দেশের সরকারী/বেসরকারী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্মান শ্রেণীতে ভর্তি হয়ে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহন করছে।
এই কারিগরি প্রতিষ্ঠানকে কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় রূপ দেয়া।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস